+8801711186265 admin@livingartbg.com

কলকাতায় শেষ হল ভারত-বাংলাদেশের শিশুদের আঁকা ছবি নিয়ে ব্যতিক্রমধর্মী আন্তর্জাতিক এক চিত্র প্রদর্শনী। মধ্য-কলকাতার হচিমিন সরণির আইসিসিআরের বেঙ্গল গ্যালারিতে আয়োজিত এই প্রদর্শনীর শিরোনাম ছিল “ইন্টারন্যাশনাল আর্ট একজিবিশন অ্যান্ড কমপিটিশন ফর চিলড্রেন অ্যান্ড ইয়াং অ্যাডাল ২০১৮”।

বাংলাদেশের লিভিং আর্টের আয়োজন হলেও এতে সহায়তা করে ভারতের ইন্ডিয়ান কাউন্সিল ফর কালচারাল রিলেশনের পূর্বাঞ্চলীয় দফতর। দুই দেশের শিশু শিল্পীদের আঁকা ২৬২ শিল্পকর্ম প্রদর্শনীতে স্থান পেয়েছিল।

বৃহস্পতিবার (২১ জুন) শেষ দিন তাই সেখানে চিত্র প্রেমী মানুষের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো।

লিভিং আর্টের পরিচালক বিপ্লব গোস্বামী বলছেন, এই চিত্র প্রদর্শনীর মাধ্যমে তারা বাংলাদেশ ও ভারতের শিশু শিল্পীদের মনোভাব প্রকাশের চেষ্টা করেছেন। মূলত, তারা দুই বাংলার মধ্যে শিল্প ও সাংস্কৃতিক সম্পর্ক বাড়াতেই ৩ বছর ধরে প্রতিবছর নিয়ম করে এই ধরণের আন্তর্জাতিক চিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করে আসছে”।

গত ১৯ জুন সন্ধ্যায় প্রদর্শনীর সূচনা হয়। ওই সূচনা অনুষ্ঠানে রবীন্দ্র-ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য পবিত্র সরকার, বাংলাদেশের বিশিষ্ট সাংবাদিক আবেদ খান, আইসিসিআরের আঞ্চলিক পরিচালক গৌতম দে, লিভিং আর্টের পরিচালক বিপ্লব গোস্বামীও উপস্থিত ছিলেন।

এছাড়াও সেখানে ছিলেন কলকাতার বাংলাদেশ উপ-দূতাবাসের প্রথম সচিব (প্রেস) মোফাকখারুল ইকবালও।

কলকাতায় দুই বাংলার শিশুদের আঁকা চিত্র-প্রদর্শনী

 

কলকাতায় শেষ হল ভারত-বাংলাদেশের শিশুদের আঁকা ছবি নিয়ে ব্যতিক্রমধর্মী আন্তর্জাতিক এক চিত্র প্রদর্শনী। মধ্য-কলকাতার হচিমিন সরণির আইসিসিআরের বেঙ্গল গ্যালারিতে আয়োজিত এই প্রদর্শনীর শিরোনাম ছিল “ইন্টারন্যাশনাল আর্ট একজিবিশন অ্যান্ড কমপিটিশন ফর চিলড্রেন অ্যান্ড ইয়াং অ্যাডাল ২০১৮”।

বাংলাদেশের লিভিং আর্টের আয়োজন হলেও এতে সহায়তা করে ভারতের ইন্ডিয়ান কাউন্সিল ফর কালচারাল রিলেশনের পূর্বাঞ্চলীয় দফতর। দুই দেশের শিশু শিল্পীদের আঁকা ২৬২ শিল্পকর্ম প্রদর্শনীতে স্থান পেয়েছিল।

বৃহস্পতিবার (২১ জুন) শেষ দিন তাই সেখানে চিত্র প্রেমী মানুষের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো।

লিভিং আর্টের পরিচালক বিপ্লব গোস্বামী বলছেন, এই চিত্র প্রদর্শনীর মাধ্যমে তারা বাংলাদেশ ও ভারতের শিশু শিল্পীদের মনোভাব প্রকাশের চেষ্টা করেছেন। মূলত, তারা দুই বাংলার মধ্যে শিল্প ও সাংস্কৃতিক সম্পর্ক বাড়াতেই ৩ বছর ধরে প্রতিবছর নিয়ম করে এই ধরণের আন্তর্জাতিক চিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করে আসছে”।

গত ১৯ জুন সন্ধ্যায় প্রদর্শনীর সূচনা হয়। ওই সূচনা অনুষ্ঠানে রবীন্দ্র-ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য পবিত্র সরকার, বাংলাদেশের বিশিষ্ট সাংবাদিক আবেদ খান, আইসিসিআরের আঞ্চলিক পরিচালক গৌতম দে, লিভিং আর্টের পরিচালক বিপ্লব গোস্বামীও উপস্থিত ছিলেন।

এছাড়াও সেখানে ছিলেন কলকাতার বাংলাদেশ উপ-দূতাবাসের প্রথম সচিব (প্রেস) মোফাকখারুল ইকবালও।

কলকাতায় দুই বাংলার শিশুদের আঁকা চিত্র-প্রদর্শনী

 

Spread the love